Register Now

Login

Lost Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Captcha Click on image to update the captcha .

স্বদেশি আন্দোলনের যুগে বাংলার মুসলিম সমাজে কী প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছিল?

স্বদেশি আন্দোলনের যুগে বাংলার মুসলিম সমাজে কী প্রতিক্রিয়া

স্বদেশি আন্দোলনের সময় বাংলার মুসলমান সমাজে দু-ধরনের প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা যায়। হিন্দু মুসলিম বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যকে চরিতার্থ করার জন্য সরকার বঙ্গভঙ্গ আইন পাশ করলেও বাংলার বহু শিক্ষিত মুসলিম ও অশিক্ষিত মুসলিম কৃষক ঐক্যবদ্ধভাবে হিন্দুদের সঙ্গে এই আন্দোলনে যুক্ত হয়। মৌলবি আবদুল রসুল। লিয়াকত হোসেন, আব্দুল হালিম গজনভী প্রমুখ বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে শামিল হন। আবদুল রসুল ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে বরিশালে জাতীয় সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন। আন্দোলনকারীরা জাতীয় আন্দোলনকে হিন্দু-মুসলিমের মিলিত সংগ্রামে পরিণত করতে চেয়েছিলেন।

সভাপতির ভাষণে আব্দুল রসুল বলেন— “হিন্দু ও মুসলমান, আমাদের উভয়ের একই মাতৃভূমি বাংলাদেশ।” অন্যদিকে, কার্জন বঙ্গভঙ্গের পক্ষে সমর্থন দেবার জন্য ঢাকার নবাব সলিমুল্লাহকে প্রভাবিত করেন। ফলে সলিমুল্লাহ ও তাঁর সমর্থকরা বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের বিরোধিতা করেন।

Frequently Asked Questions

অশ্বিনী কুমার দত্ত হলেন ‘স্বদেশ বান্ধব সমিতি’র প্রতিষ্ঠাতা।

লোকমান্য বাল গঙ্গাধর তিলক ‘কেশরি’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।

‘সঞ্জীবনী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন কৃষ্ণকুমার মিত্র।

‘অনুশীলন সমিতি’র প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন সতীশ চন্দ্র বসু।

‘বেঙ্গলি’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়।

Leave a reply