Register Now

Login

Lost Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Captcha Click on image to update the captcha .

চিরাচরিত পদ্ধতিতে বনসৃজন ও সামাজিক বনসৃজনের মধ্যে পার্থক্য কোথায়?

চিরাচরিত পদ্ধতিতে বনসৃজন ও সামাজিক বনসৃজনের মধ্যে পার্থক্য

চিরাচরিত পদ্ধতিতে বনসৃজন ও সামাজিক বনসৃজনের মধ্যে উদ্দেশ্য ও পদ্ধতিগত কিছু প্রভেদ রয়েছে। যেমন—

চিরাচরিত পদ্ধতিতে বনসৃজনসামাজিক বনসৃজন
১. চিরাচরিত বনসৃজন পদ্ধতির সঙ্গে স্থানীয় জনগণের সম্পর্ক সাধারণত অত্যন্ত ক্ষীণ। ১. সামাজিক বনসৃজন পদ্ধতির সঙ্গে স্থানীয় জনগণের সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়।
২. এই প্রকল্পে কাঠ উৎপাদনের উপযোগী গাছ লাগানো হয়। ২. এই প্রকল্পে কাঠ উৎপাদন ছাড়াও ফলমূল, পশুখাদ্য, শাকসবজি প্রভৃতি উৎপন্ন করা হয়।
৩. চিরাচরিত পদ্ধতিতে কাটার উপযুক্ত গাছ তৈরি হতে অনেক সময় লাগে।৩. সামাজিক বনসৃজন পদ্ধতি স্বল্প সময়ে কাঠ, পাতা, জ্বালানির জোগান পাওয়া যায়।
৪. এই ব্যবস্থায় একই জমিতে বছর একই ধরনের গাছ প্রতিপালন করা হয়।৪. এই ব্যবস্থায় একই জমিতে বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগানোর স্বাধীনতা আছে।
৫. চিরাচরিত পদ্ধতিতে বনসৃজন করার জন্য বিস্তীর্ণ জমির প্রয়োজন।৫. ছোটো জমিতেও সামাজিক বনসৃজন করা যায়।
৬. চিরাচরিত পদ্ধতি অনুসারে স্থানীয় জনগণের আয় বৃদ্ধির কোনো সুযোগ নেই।৬. সামাজিক বনসৃজন পদ্ধতি স্থানীয় মানুষের আয় ও পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ে।
৭. এই ব্যবস্থা অনুসারে কৃষি ও বনসৃজনের মধ্যে সংযোগ ও সম্পর্ক স্থাপন করা যায় না।৭. এই ব্যবস্থা অনুসারে কৃষিকাজ বনসৃজন, পশুপালন ও বিভিন্ন উপজাতদ্রব্য উৎপাদনের
মধ্যে সংযোগ গড়ে ওঠে।

Leave a reply