Register Now

Login

Lost Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Captcha Click on image to update the captcha .

ভূ-তাপীয় শক্তি সম্বন্ধে লেখো।

ভূ-তাপীয় শক্তি

ভূ-অব্যস্তরের তাপকে কাজে লাগিয়ে যে অচিরাচরিত শক্তি উৎপাদন করা হয় তাকে ভূ-তাপীয় শক্তি বলে। ‘Geo’ মানে ‘earth’ বা পৃথিবী এবং ‘thermal’ মানে ‘heat’ বা তাপ। সুতরাং ভূ-অভ্যন্তরের তাপকেই ভূ-তাপীয় শক্তি বলে। পৃথিবীর ভূ-ত্বকের গভীরতা সাধারণত ৩২ কিলোমিটার এবং এর নিচে ম্যাগমা নামক এক প্রকার তরল পদার্থ থাকে যা তাপ সংবহন প্রক্রিয়ায় পৃথিবীর ওপরে পরিবাহিত হয়। ভূ-ত্বকের গভীরতা বৃদ্ধিতে তাপমাত্রা বাড়ে।পৃথিবীর অভ্যন্তরে ১ কিলোমিটার প্রবেশের ফলে তাপমাত্রা ১০° সেঃ বাড়ে।

ভূ-তাপীয় শক্তির ব্যবহার

ভূ-তাপীয় শক্তি মূলত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে ব্যবহার করা হয়। নিউজিল্যান্ডে শীততাপ নিয়ন্ত্রণ করতে এবং কাগজ উৎপাদনের কাজে ভূ-তাপীয় শক্তিকে ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া জল গরম করতে, গ্রীনহাউস ফুল ও সব্জিচাষ করতে, দুধ পাস্তুরাইজ করতে, বরফ গলাতে, মাটিকে বরফমুক্ত করতে, পখম ধৌতকরণের কাজে, মাছ চাষ ও পশুপালনের কাজে, কাঠ, পিঁয়াজ ও রসুন শুকনো করতে এবং খনিজ তেল উত্তোলনে এই শক্তি ব্যবহার করা হয়।

Leave a reply