Register Now

Login

Lost Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Captcha Click on image to update the captcha .

নিউক্লিয় বল নিউক্লিয়াসে প্রোটন ও নিউট্রনের মধ্যে অনবরত রূপান্তর ঘটে, অর্থাৎ, প্রোটন নিউট্রনে এবং নিউট্রন প্রোটনে রূপান্তরিত হয়। এই রূপান্তরের ফলে নিজেদের মধ্যে এক প্রবল আকর্ষণ বলের সৃষ্টি হয়। এই আকর্ষণ বলের প্রভাবেই নিউক্লিয়াসে সম আধানযুক্ত প্রোটন ...

Continue reading

ডালটনের পারমাণবিক তত্ত্ব 1. প্রতিটি পদার্থ অসংখ্য অবিভাজ্য, অতিক্ষুদ্র নিরেট কণা দ্বারা গঠিত। এই ক্ষুদ্রতম কণার নাম পরমাণু।2. কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়া দ্বারা পরমাণুকে সৃষ্টি বা ধ্বংস করা যায় না।3. একই মৌলিক পদার্থের প্রতিটি পরমাণুর ভর, আকার ও ...

Continue reading

গ্যাসীয় পদার্থ সাধারণ উন্নতায় যে-পদার্থের নির্দিষ্ট আকার ও নির্দিষ্ট আয়তন থাকে না, যে-পাত্রে রাখা হয় সেই পাত্রের আকার ও আয়তন ধারণ করে তাকে গ্যাসীয় পদার্থ বলে। যেমন—অক্সিজেন, হাইড্রোজেন, নাইট্রোজেন ইত্যাদি। গ্যাসীয় পদার্থের বৈশিষ্ট্য 1. গ্যাসীয় পদার্থের নির্দিষ্ট ...

Continue reading

তরল পদার্থ সাধারণ অবস্থায় যে-পদার্থের নির্দিষ্ট আয়তন আছে, কিন্তু আকার নেই এবং ধারক পাত্রের আকার ধারণ করে, তাকে তরল পদার্থ বলে। যেমন— তেল, জল, দুধ ইত্যাদি। তরল পদার্থের বৈশিষ্ট্য 1. নির্দিষ্ট তাপ ও চাপে তরলের নির্দিষ্ট আয়তন ...

Continue reading

কঠিন পদার্থ সাধারণ অবস্থায় যে-পদার্থের নির্দিষ্ট আকার ও নির্দিষ্ট আয়তন থাকে তাকে কঠিন পদার্থ বলে। যেমন— লোহা, পাথর ইত্যাদি। কঠিন পদার্থের বৈশিষ্ট্য 1. কঠিন পদার্থের নির্দিষ্ট আকার ও নির্দিষ্ট আয়তন থাকে।2. সাধারণ উন্নতায় কঠিন পদার্থ নিয়তাকার (বরফ, ...

Continue reading

পদার্থ যে বস্তু স্থান অধিকার করে থাকে, যার ওজন আছে, যাকে ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে অনুভব করা যায় এবং যার স্থির বা গতিশীল অবস্থার পরিবর্তন করতে চাইলে বাধার সম্মুখীন হতে হয় তাকে পদার্থ বলে।পদার্থ তিনপ্রকার ভৌত অবস্থায় থাকতে ...

Continue reading

আলোকের অভ্যন্তরীণ পূর্ণ প্রতিফলনেক জন্যই এরকম ঘটে। কচুপাতার ওপর অনেক সূক্ষ্ম রোম থাকে। এই সূক্ষ্ম রোম- গুলির মধ্যে বায়ু আটকে থাকে। কচুপাতা সিক্ত হয় না তাই, রোমগুলির ওপর জল গোলকের আকারে অবস্থান করে। এভাবে প্রতিটি জলবিন্দুর তলায় বায়ু আটকে ...

Continue reading

প্রতিসরাঙ্ক কাকে বলে কোনো একটি নির্দিষ্ট বর্ণের আলোকরশ্মি এক মাধ্যম থেকে অপর মাধ্যমে প্রতিসৃত হলে আপতন কোণের সাইন এবং প্রতিসরণ কোণের সাইনের অনুপাতকে প্রথম মাধ্যমের সাপেক্ষে দ্বিতীয় মাধ্যমের প্রতিসরাঙ্ক বলে।বক্তব্যটির অর্থ এই যে, আলোকরশ্মি বায়ু থেকে কাচে ...

Continue reading

বায়ুর সাপেক্ষে গ্লিসারিন ও কাচের প্রতিসরাঙ্ক সমান। সেজন্য গ্লিসারিনের মধ্যে কাচদণ্ড ডোবালে দুটি মাধ্যম মিলে গিয়ে একটি সমসত্ত্ব মাধ্যমের মতো আচরণ করে। অর্থাৎ আলো এই মাধ্যম দুটিকে পৃথক করতে পারে না। ফলে এই মাধ্যম দুটিতে আলোর বেগ সমান হয়। সেইকারণে ...

Continue reading

আলোর প্রতিসরণের প্রভাবে এরূপ ঘটনা দেখতে পাওয়া যায়। দণ্ডের যে-অংশটি জলের ওপরে থাকে, সেখান থেকে আলোকরশ্মি সরাসরি আমাদের চোখে আসে এবং দণ্ডের ওই অংশকে আমরা প্রকৃত অবস্থানে দেখি।

Continue reading