Register Now

Login

Lost Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Captcha Click on image to update the captcha .

সমক পার্থক্যের সুবিধা ও অসুবিধা লেখো।

সমক পার্থক্যের সুবিধা ও অসুবিধা লেখো।

সমক পার্থক্যের সুবিধা

1. সমক পার্থক্য হলো গাণিতিক বৈশিষ্ট্যের সাপেক্ষে বিস্তৃতির শ্রেষ্ঠ পরিমাপ। বীজগণিতের সূত্রাবলি প্রয়োগের ক্ষেত্রেও এটা উপযুক্ত। এটি নমুনা বিচ্যুতির দ্বারা সবথেকে কম পরিমাণে প্রভাবিত হয় বিস্তৃতির অন্য যে কোনো পরম পরিমাপের তুলনায়।

2. সমক পার্থক্যের একটি পূর্ণ সংজ্ঞা পাওয়া যায় এবং এটা গাণিতিক পদ্ধতির উপর নির্ভরশীল।

3. দুই বা ততােধিক সংখ্যা শ্রেণির সমক পার্থক্যের মিলিত সমক পার্থক্য নির্ণয় করা সম্ভব নয়। বিস্তৃতির অন্য কোনাে পরিমাপকের ক্ষেত্রে সম্ভব হয় না।

4. দুই বা ততোধিক সংখ্যা শ্রেণির পর্যবেক্ষণগুলির ভেদ তুলনা করতে ভেদাঙ্ক সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ পরিমাপক হিসাবে ব্যবহৃত হয়। আর এই ভেদাঙ্ক নির্ভর করে সমক পার্থক্যের উপর।

5. সমক পার্থক্যের ব্যবহার খুব বেশি হয় রাশিবিজ্ঞানের আরো বিস্তৃত ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে।

সমক পার্থক্যের অসুবিধা

1. সমক পার্থক্য গণনার ক্ষেত্রে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয় চলের চতুর্থ মানের উপর।

2. সব সময় সহজ গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহার করা যায় না পরিসংখ্যান যুক্ত রাশি তথ্যমালার সমক পার্থক্য নির্ণয়ের ক্ষেত্রে।

3. এটির গণনা অপেক্ষাকৃত জটিল ও সময়সাপেক্ষ।

4. মুক্ত শ্রেণির বিভাজনের পরিবর্তনশীলতার তুলনা করতে এটা ব্যবহার করা হয়েছে।

Read More

Leave a reply